নবম দশম
শ্রেনীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচিতি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমাধান
পিডিএফ
ডাউনলোড
১) সামরিক শাসন জারি
করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
২) আইয়ুব খান ক্ষমতা
দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু
করেন – আইয়ুব খান
৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন
শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা
কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ
হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ
চলে – ১৭ দিন
৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির
সনদ – ৬ দফা দাবি
৯) ৬ দফা দাবি উথাপন
করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১০) ৬ দফা দাবি উথাপন
করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র
মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র
মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র
মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান
হয় – ১৯৬৯ সালে
১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ
হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র
মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে
“বঙ্গবন্ধু” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩
ফেব্রুয়ারি
১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ
করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
২০) নির্বাচনে মোট ভোটার
ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
২২) প্রাদেশিক পরিষদের
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
২৩) প্রাদেশিক পরিষদ
নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
২৪) পাকিস্তান জাতীয়
পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
২৫) অধিবেশন স্থগিত করা
হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
২৬) অসহযোগ আন্দোলনের
ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) অসহযোগ আন্দোলনের
ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের
ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন
আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার
ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
৩১) অপারেশন সার্চ লাইট
চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
৩২) নীলনক্সা করেন –
টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট
হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বর হত্যাকান্ড
৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার
ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ
মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার
ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ
নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের
দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের
উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন
কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ
কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে
দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন
প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ
হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত
হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ
বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ
সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের
পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয়
চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পূর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা
হয় – চির সবুজ বন
৫২) চিরহরিৎ বনভূমির
পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
৫৩) প্রচুর বাঁশ ও বেত
জন্মে – সিলেটে
৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য
চট্টগ্রাম ও সিলেটে
৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা
অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
৫৬) শীতকালে গাছের পাতা
সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা
বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি
– ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
৫৯) দিনাজপুরে এটি –
বরেন্দ্র নামে পরিচিত
৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ
পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত
জন্মে – সুন্দরবনে
৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ
বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
৬৩) বাংলাদেশ সরকারে
বিভাগ – ৩ টি
৬৪) আইনবিভাগের কাজ
– আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
৬৫) আইন বিভাগের একটি
অংশ – আইনসভা
৬৬) এপ্রিল মাসের গড়
তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের
উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত
হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়
হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল
– জুন হতে অক্টোবর মাস
৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত
হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া
সর্বদা – উষ্ণ থাকে
৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা
– ২৭ ডিগ্রী সে.
৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে
বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের
– ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ
ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে
বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন
জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে
১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর
বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
৮০) বর্ষাকালে পর্বতের
পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন
অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সে.মি., পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে
৩২০ সেমি।
৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের
কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট,
চর চংগা, কক্সবাজার)
৮৩) গত ৪ হাজার বছরে
ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের
অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের
মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের
পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি
হয় – সুনামি
৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক
সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প
হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প
বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন
– ৩ টি
৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন
– প্রলয়ংকারী, বিপদজ্জনক, লঘূ
৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা
হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ,
রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন
– ৯৩২০ বর্গ কি.মি
৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে
এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের
মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের
সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা
– ৬থেকে ৩০ মিটার
১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের
মাটি – লালচে ও ধূসর
১০১) লালমাই পাহাড় –
কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের
আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১
মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের
মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী
বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির
আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি
– দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি
– নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার
কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে
বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা
ছিল – ১২.৯৩ কোটি ২০১৭সালে ১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির
হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১
অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে
বাস করে – ১১০৬ জন
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব
সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য
বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু
জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু
– ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল-
নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ
ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম
মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের
গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে
কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল
– মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ
ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল
মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের
অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক
ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান
পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান
এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’
গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের
দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত
হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত
হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ
গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের
রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও
ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮
সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা
সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি
দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান
মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত
হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত
হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন
উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম
পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি
কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি
– সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির
সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত
হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ
করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার
নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার
উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার
উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির
উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের
প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ
রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের
গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা
করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা
জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা
করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের
সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী
সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
১৬৫) শহীদ দিবস পালন
শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে
– ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান
আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার
রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন –
মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক
ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন
– শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট
গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান
আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের
সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত
হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার
ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক
পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন
লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা
ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী
হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার
ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে
বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন –
গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু
ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গালি দাঙ্গা।
১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার
ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার
ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র
থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের
শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার
অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান
নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার
গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার
ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার
শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের
রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি –
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী
– তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম.
মনসুর আহমদ
২০১)মুজিবনগর সরকারের
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার
মোশতাক আহমেদ
২০৩) মুজিব নগর সরকারের
শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান
সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
২০৫) মুজিব নগর সরকারের
প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি
করা
২০৬) মুজিবনগর সরকারের
মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
২০৭) মুজিবনগর সরকারের
বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
২০৮) বাংলাদেশে কয়টি
সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন
– ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায়
ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড
ফোর্স ছিল – ৩ টি
২১২) কাদেরীয়া বাহিনী
ছিল – টাঙ্গাইলের
২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান
রাইফেল
২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে
বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল
– ১ কোটি
২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা
হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
২১৭) ১১ দফা আন্দোলন
হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ
মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
২১৯) মুজিবনগর সরকারের
অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম
হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার
কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
২২২) ভারত বাংলাদেশকে
স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
২২৩) মুক্তি বাহিনী ও
ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে
বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ
এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ
অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ
সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে
ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
২২৯) অস্থায়ী সংবিধান
আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
২৩০) অস্থায়ী সংবিধান
আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৩১) গণপরিষদের প্রথম
অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ
কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া
সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে
গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান
কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি
– ৪ টি
২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ
আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম
শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম
সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র
নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে
স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের
মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ
ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের
সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ
লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ
অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার
পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
২৪৮) জুলিও কুরি পদক
দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
২৪৯) সংবিধান কমিটির
প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ
কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান
প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান
– লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল
সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার
” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের
নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল
করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
২৫৭) জাতীয় শোক দিবস
– ১৫ আগষ্ট
২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে
হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে
গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ
নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ
জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ
জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর
নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে
হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
২৬৫) বাংলাদেশে সেনা
শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা
শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর
কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি
পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয়
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী
অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা
– জিয়াউর রহমান
২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল
জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
২৭৪) জিয়াউর রহমানের
সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি
হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ
রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে
প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
২৭৮) গণ আন্দোলন হয়
– ১৯৯০ সালে
২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ
করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল
করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির
অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন
করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু
করেন – এরশাদ
২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয়
সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ
নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
২৮৯) জেনারেল এরশাদের
শাসন আমল – ৯ বছর
২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
২৯১) নুর হোসেন শহীদ
হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা
ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র
ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
২৯৪) ডা. সামসুল আলম
মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে
বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের
প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের
অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১
এর সময় কাল – ২০০৭ সাল
৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের
দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের
হার কমেছে – ৩০%
৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু
হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম
জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা
ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি
– ২০০৬ সালে
৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি
প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি
২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত
– আদ্র অঞ্চল
৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী
অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান
– উত্তর পশ্চিমাংশে
৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি
– নিচু ও সমতল
৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড়
নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান
– এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান
– ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা
– ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি
দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে
– পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
৩২০) পূর্বে – আসাম,
ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০
কি.মি.।
৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম
ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড
– উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
৩২৫) বাংলাদেশের প্রায়
সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে
বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
৩২৭) টারশিয়ারে যুগের
পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
৩২৮) হিমালয় পর্বত তৈরি
হয় – টারশিয়ারি যুগে
৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের
পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের
পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ
শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা
– ১২৩১ মিটার
৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে
অবস্থিত
৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ
শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
৩৩৫) আরো দুটি পাহাড়
– মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত
– বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার
উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে
গঠিত
৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের
সময়কে
৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপানসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা,
ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
৩৫৬) ব্রহ্মপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম
জেলার মধ্য দিয়ে
৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রহ্মপুত্র প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে
দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭
কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর
অঞ্চলে
৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট
জেলা দিয়ে
৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে
এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে। মেঘনা বাংলাদেশের সবচেয়ে
গভীর, দীর্ঘতম, প্রশস্ত নদী।
৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে।
৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত
হয় – মুন্সিগঞ্জে
৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
৩৭১) কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
৩৭২) কর্ণফুলীর দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
৩৭৩) কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং,
রাঙখিয়াং
৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলীর
তীরে অবস্থিত।বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতানদী কর্ণফুলী নদী।
৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা
অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৭৭) তিস্তা নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের বন্যায়।
Direct Download
Click Here
👀 প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 🔍খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে "send as message"এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।
0 coment rios: